স্টাফ রিপোর্টার: জোয়ারের পানিতে কীর্তনখোলা, সুগন্ধা, সন্ধ্যাসহ দক্ষিণাঞ্চলের নদী তীরবর্তী এলাকাসহ নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। একইসাথে বেশির ভাগ নদী উত্তালও রয়েছে। প্রচন্ড বাতাসের সাথে নদী বেশ উত্তাল। বিশেষ করে বাকগুলোতে বাতাসের চাপে নৌযান চালনা করাটাই কষ্টকর। তাই ছোট-বড় সব ধরনের নৌযানকে হিসেব করে কীর্তনখোলা পাড়ি দিতে হচ্ছে। অতিজোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে কীর্তনখোলা তীরবর্তী চরবাড়িয়া, লামচড়ি, শায়েস্তাবাদের নিম্নাঞ্চলগুলো। সেইসাথে বরিশাল শহরের মধ্যদিয়ে বয়ে চলা খালগুলোর পানিতে নিচু এলাকার রাস্তাঘাট তলিয়ে গিয়েছে। বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মাসুম বলেন, সামনে পূর্ণিমা রয়েছে। এর আগে নদ-নদীর পানি বাড়া প্রাকৃতিক নিয়মে স্বাভাবিক। তবে বাতাসের গতি বেশি থাকায় মঙ্গলবার বিকেলে স্বাভাবিক নিয়মের চেয়ে নদীর পানি বেশি বেড়েছে।
Discussion about this post