ঢাকা : রবিবার সারা দিন ও রাতে গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদের পর নানা বিব্রতকর প্রশ্নের মুখে পড়েন অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে করা মামলার পলাতক আসামি প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার) । আজ সোমবার (১৬ মে) সকালেও তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ভারতীয় গোয়েন্দাদের জেরার মুখে দেশে ফিরতে চান বলে জানিয়েছেন কয়েক হাজার কোটি টাকা ভারতে পাচারকারী পি কে হালদার। পিকে হালদারসহ ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফর্সমেন্ট ডিরেক্টর (ইডি)- এর হাতে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের সোমবার সকালে বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালে মেডিকেল চেকআপের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। এদিন সকালে ইডির আঞ্চলিক দপ্তর সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স থেকে কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীতে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাদের। হাসপাতাল থেকে ফের সিজিও কমপ্লেক্স নিয়ে আসা সময় গণমাধ্যমের কর্মীদের প্রশ্নের উত্তরে পি কে হালদার বলে জানান, ‘আমি দেশে ফিরতে চাই।’ তিনি আরও জানান, ‘তার বিরুদ্ধে ওঠা সকল অভিযোগ ঠিক নয়। গত শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের ১১ টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে মোট ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়। ২০০২ সালের ‘প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট’ (পিএমএলএ) এর অধীন গ্রেফতার হওয়া পি কে হালদার ছাড়াও অন্য নাগরিকরা হলেন প্রাণেশ কুমার হালদার, স্বপন মিত্র ওরফে স্বপন মিস্ত্রি, উত্তম মৈত্র ওরফে উত্তম মিস্ত্রি, ইমাম হোসেন ওরফে ইমন হালদার এবং আমানা সুলতানা ওরফে শারমিন হালদার। গ্রেফতারকৃত ৬ জনকেই শনিবার পিএমএলএ’ এর আওতাধীন বিশেষ আদালতে তোলা হলে ৫ জনকে ইডির রিমান্ডে নেওয়া হয় একজনকে জেল হেফাজতে পাঠানো হয়।” পি কে হালদার নিজের আসল নাম বদল করে শিবশংকর হালদার নামে ভারতে বসবাস করছিল। পিকে এবং তার সহযোগীরা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফে ইস্যু করা রেশন কার্ড এবং ভারত সরকারের ইস্যু করা আধার কার্ড, ভোটার কার্ড, প্যান কার্ড বানিয়েছিলেন। ইডির তরফে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ এবং ভারতীয় পাসপোর্ট এর পাশাপাশি পিকে হালদারের আফ্রিকার দেশ গ্রানাডার পা
Discussion about this post