- মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি: করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রোধে সরকারঘোষিত ১১ দফা বিধিনিষেধ না মানলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিত আশঙ্কাজনকহারে বেড়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি না মানলে সামনের দিকে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। তখন বাধ্য হয়ে লকডাউন দেওয়া হতে পারে। শনিবার সকালে মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে ডায়ালাইসিস ইউনিট ও সিটি স্ক্যান মেশিন উদ্বোধন শেষে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, লকডাউন দিলে দেশের ক্ষতি হবে। অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হোক আমরা এটা চাই না, আমরা আমাদের দেশের অর্থনীতি সচল ও জীবন ব্যবস্থা ভালো রাখতে চাই। তাই সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট প্রাদুর্ভাব এবং নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারঘোষিত ১১ দফা বিধিনিষেধ কার্যকর শুরু হয়েছে গত বৃহস্পতিবার থেকে। বিধিনিষেধের প্রথম দুই দিনে মানুষকে সরকারঘোষিত নির্দেশনা খুব একটা মানতে দেখা যায়নি। বিধিনিষেধ অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন না করায় এবং মাস্ক না পরায় অনেককে জরিমানা গুনতে হয়েছে। বিধিনিষেধ পালনে মানুষের এমন অনীহায় করোনা পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। মানিকগঞ্জে এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকও এমন কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্য মেলাসহ অনেক স্থানেই যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। এটা খুবই উদ্বেগজনক। নিজের জন্য, দেশের জন্য স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। মাস্ক পরার কোনো বিকল্প নেই। মাস্ক পরতে হবে যাতে আমরা সংক্রমিত না হই। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানার আহ্বান জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, কোভিড খুবই ঊর্ধ্বমুখী। গতকাল প্রায় ৪ হাজার ৪০০ লোক আক্রান্ত হয়েছেন এবং সংক্রমণের হার ১৩ শতাংশের বেশি ছাড়িয়ে গেছে। প্রতিদিনই এই সংক্রমণের হার ২ শতাংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ অবস্থায় আমাদের সবাইকে মাস্ক পরতে হবে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের টিকার কোনো ঘাটতি নেই। ইতোমধ্যে সোয়া ১৪ কোটি ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। প্রায় ৭০ লাখ শিক্ষার্থী টিকা পেয়েছে।’ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আহমেদুল কবির, জেলা প্রশাসক আব্দুল লতিফ, পুলিশ সুপার গোলাম আজাদ খান, কর্নেল মালেক মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. জাকির হোসেন, হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আরশ্বাদ উল্লাহ, সিভিল সার্জন ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন বিপ্লব, মানিকগঞ্জ ডায়াবেটিক হাসপাতালের সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল প্রমুখ
- করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রোধে সরকারঘোষিত ১১ দফা বিধিনিষেধ না মানলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিত আশঙ্কাজনকহারে বেড়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি না মানলে সামনের দিকে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। তখন বাধ্য হয়ে লকডাউন দেওয়া হতে পারে। শনিবার সকালে মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে ডায়ালাইসিস ইউনিট ও সিটি স্ক্যান মেশিন উদ্বোধন শেষে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, লকডাউন দিলে দেশের ক্ষতি হবে। অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হোক আমরা এটা চাই না, আমরা আমাদের দেশের অর্থনীতি সচল ও জীবন ব্যবস্থা ভালো রাখতে চাই। তাই সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট প্রাদুর্ভাব এবং নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারঘোষিত ১১ দফা বিধিনিষেধ কার্যকর শুরু হয়েছে গত বৃহস্পতিবার থেকে। বিধিনিষেধের প্রথম দুই দিনে মানুষকে সরকারঘোষিত নির্দেশনা খুব একটা মানতে দেখা যায়নি। বিধিনিষেধ অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন না করায় এবং মাস্ক না পরায় অনেককে জরিমানা গুনতে হয়েছে। বিধিনিষেধ পালনে মানুষের এমন অনীহায় করোনা পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। মানিকগঞ্জে এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকও এমন কথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্য মেলাসহ অনেক স্থানেই যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। এটা খুবই উদ্বেগজনক। নিজের জন্য, দেশের জন্য স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। মাস্ক পরার কোনো বিকল্প নেই। মাস্ক পরতে হবে যাতে আমরা সংক্রমিত না হই। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানার আহ্বান জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, কোভিড খুবই ঊর্ধ্বমুখী। গতকাল প্রায় ৪ হাজার ৪০০ লোক আক্রান্ত হয়েছেন এবং সংক্রমণের হার ১৩ শতাংশের বেশি ছাড়িয়ে গেছে। প্রতিদিনই এই সংক্রমণের হার ২ শতাংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ অবস্থায় আমাদের সবাইকে মাস্ক পরতে হবে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের টিকার কোনো ঘাটতি নেই। ইতোমধ্যে সোয়া ১৪ কোটি ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। প্রায় ৭০ লাখ শিক্ষার্থী টিকা পেয়েছে।’ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আহমেদুল কবির, জেলা প্রশাসক আব্দুল লতিফ, পুলিশ সুপার গোলাম আজাদ খান, কর্নেল মালেক মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. জাকির হোসেন, হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আরশ্বাদ উল্লাহ, সিভিল সার্জন ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন বিপ্লব, মানিকগঞ্জ ডায়াবেটিক হাসপাতালের সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল প্রমুখ।
Discussion about this post