ঢাকা: আন্দোলনের পর শিক্ষার্থীদের মাইগ্রেশনের দাবি মেনে নিয়েছে কেয়ার মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ। রবিবার (২৮ আগস্ট) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে মাইগ্রেশন লেটারে স্বাক্ষর করেন ওই কলেজের প্রিন্সিপাল অধ্যাপক ডা. পারভিন ফাতেমা। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরামর্শে শিক্ষার্থীরা কলেজ কর্তৃপক্ষ থেকে এই মাইগ্রেশন দাবি করে আসছিলেন। তবে তাদের এই দাবি না মানায় শনিবার রাত থেকে প্রিন্সিপালকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তারা। এ বিষয়ে শিগগির স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে পুনরায় স্মারকলিপি দেবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। পড়ালেখার অচলাবস্থায় শিক্ষা কার্যক্রম অনিশ্চয়তায় মধ্যে ছিল মেডিকেল কলেজটির প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর। জানা গেছে, বিএমডিসির শর্ত অনুযায়ী, ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার মতো মেডিকেল কলেজ হাসপাতালটিতে নেই পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি, রোগী ও চিকিৎসক। শিক্ষক সংকট রয়েছে। কলেজ হাসপাতালটিতে ২৫০ শয্যা থাকার কথা থাকলেও আছে মাত্র ১৭৯ শয্যা, সংকট রয়েছে আরও ৬১টি শয্যার। এসব কারণে কেয়ার তৃতীয় ব্যাচ থেকে বিএমডিসি কলেজটির অনুমোদন বাতিল করে দিয়েছে। এর পরিপেক্ষিতে মাইগ্রেশনের দাবিতে আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা।
Discussion about this post