ঢাকা: সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত পেশাজীবীদের জন্য একই বেতন কাঠামো প্রণয়নের প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক সমিতি। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সচিবালয়ে পে কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এ প্রস্তাবনা দেন সমিতির নেতারা।বর্তমান আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট, দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি এবং কাছাকাছি অর্থনৈতিক সক্ষমতা সম্পন্ন দেশগুলোর বেতন কাঠামো বিবেচনায় সমিতি বিদ্যমান ২০ গ্রেড বিশিষ্ট বেতন কাঠামোর সর্বনিম্ন মূল বেতন ৪০ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ মূলবেতন এক লাখ ৬০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ৮০ শতাংশ বাড়িভাড়া দেওয়ার প্রস্তাবও করেছেন সমিতির নেতারা।একইসঙ্গে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ভূতত্ত্ববিদসহ পেশাজীবীদের ক্ষেত্রেও সমতুল্য বেতন কাঠামো নিশ্চিতে নির্দেশনা প্রদানের অনুরোধ করেছে সংগঠনটি। সমিতি বলেছে, ক্রয়ক্ষমতা বজায় রাখা, জীবনযাত্রার মান উন্নত করা, অর্থনৈতিক বৈষম্য কমানো, কর্মচারীদের মনোবল বৃদ্ধি এবং বেতন কমিশনের প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করার জন্য মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতি বছর স্বয়ংক্রিয়ভাবে বেতন বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা থাকলে একটি দীর্ঘমেয়াদী ও কার্যকর সমাধান হতে পারে।সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আনোয়ার জাহিদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা পাশের দেশগুলো এবং বর্তমান বাজারদরের আলোকে ৪০ হাজার টাকা সর্বনিম্ন মূল বেতন দাবি করেছি। একইসাথে বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের জন্যও সমতুল্য বেতন কাঠামো নিশ্চিতে কমিশনের সুপারিশ চেয়েছি। আশা করি, কমিশন বিষয়গুলো বিবেচনা করবে।’
























































Discussion about this post