ঢাকা: দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনটি অংশগ্রহণমূলক হলে ভালো হতো। তবে এই নির্বাচনও অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) নির্বাচন ভবনে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরির সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সিইসি বলেন, নির্বাচনকে স্বচ্ছ করতেই ব্যালট পেপার সকালে কেন্দ্রে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়াও সকালে ব্যালট পেপার পাঠানোর দাবি ছিল অনেকের। দুর্গম এলাকা থেকে প্রস্তাব আসলে আগের দিন রাতে পাঠানোর কথা ভাববে কমিশন। জাপানি রাষ্ট্রদূত জানান, সেদেশ থেকে ১৬ জনের পর্যবেক্ষক টিম পাঠাবেন তারা। এসময় তিনি সিইসির কাছে নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চান তিনি। এছাড়া অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিয়ে সিইসির সঙ্গে কোনো আলাপ হয়নি বলেও জানান তিনি। এদিন ইসির জারি করা এক পরিপত্রে বলা হয়, ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। আর দুর্গম এলাকায় আগের দিন রাতে ব্যালট পেপার পৌঁছানো হবে। এছাড়া সারাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের মাঝে আজ সোমবার থেকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া শুরু হয়েছে। এর আগে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ, জমা দেওয়া ও যাচাই বাছাই শেষে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। আজ থেকে শুরু হবে নির্বাচনী প্রচারণা। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ৭ জানুয়ারি হবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।
Discussion about this post