মোস্তাফিজুর রহমান সুজন(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি: পটুয়াখালীতে তীব্রতাপদাহ আর প্রচন্ড গরম বাতাসে সারাদিন যখন গরম হয়ে পরেছেন শহরের পরিবেশ মানুষের মাঝে চলছে অস্থিরতা কিছুক্ষণ পরপর বিদ্যুৎ চলে গিয়ে হাত ছানি দেয় গরমের বাতাস। সন্ধা হলেই নেমে আসে রাতের ঝিমঝিম উষ্ণ গরম হাওয়া আর ঠিক তখন হাটতে বের হয়ে পরে পরিবার পরিজন নিয়ে সাধারণ মানুষ ও বিভিন্ন সামাজিক পেশাজীবি শ্রেনীর পথচারী লোক। পটুয়াখালী জেলার পৌর শহরে ঐতিহ্যবাহী শেখ রাসেল শিশুপার্কের ঝাউলা থেকে শুরু করে আলোড়ন সৃষ্টিকারী সেলফি রোডে জমায়েত হওয়া হাজারো দর্শনার্থী ঘুরতে আসেন নবদম্পতি সহ যুবক যুবতীরা ঠিক তখনই বাঁশির সুরে শীতল হয়ে যায় মানুষের মন তীব্র গরমে বাতাসে ভেসে আসা বাঁশির সুরে জমা হয় হাজারো দর্শক। বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার সন্তান মোঃ আশরাফ আলী হাওলাদার তিনি বাঁশি বাজিয়ে তীব্র গরমে মানুষের মনকে শীতল করেছেন বিভিন্ন সুরে আশরাফ আলী হাওলাদার বলেন, আমার বাড়ী বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলায় আমি মাত্র ৬ মাস ধরে বাঁশি বাজাই। বাঁশি আমার নেশা বা পেশা নয় আমি আমার মনের আনন্দ সখের বশত বাঁশি বাজাই এবং মানুষের মন কে আনন্দ দিয়ে থাকি মানুষ যখন আমার বাঁশির সুর শুনে আমার কাছে এসে দাড়ায় তখন আমি অনেক আনন্দিত হই। তিনি আরো বলেন যখন থেকে বাঁশি বাজানো শুরু করি নিজের কাছে অনেক ভালো লাগলো তাই অনলাইনে বাঁশি বিক্রির বিজ্ঞাপন দেখে ঢাকার লাভু মিয়া বাঁশি ঘর তার ছেলে সাইফুলের কাছ থেকে অনলাইনে একসাথে ৩৫টি বাঁশি অর্ডার করি আমি এখন বিভিন্ন সুরে বিভিন্ন ধরনের বাঁশি বাজাইতে পারি। তাই এই পটুয়াখালী পৌর শহরে এরকম জায়গায় বাঁশি বাজিয়ে মানুষের মনকে আনন্দিত করতে পেরে নিজেকে ধন্যমনে করছি এমন একটা সুন্দর পরিবেশ আমার মনকে আনন্দিত করেছে আমার বাঁশির সুর শুনে অনেকই কাছে এসে দাড়িয়েছেন।
Discussion about this post